TOP GUIDELINES OF কবিতা, গল্প, গদ্য

Top Guidelines Of কবিতা, গল্প, গদ্য

Top Guidelines Of কবিতা, গল্প, গদ্য

Blog Article

এ এইচ এম নোমান চৌধুরী (এ্যানী) দোটানায়…

ত্রিশূলে বেঁধেছ প্রাণ। অবশেষে সাধন ধন পদতলে ঢেলে

কবিতা, কাব্য বা পদ্য হচ্ছে শব্দ প্রয়োগের ছান্দসিক কিংবা অনিবার্য ভাবার্থের বাক্য বিন্যাস— যা একজন কবির আবেগ-অনুভূতি, উপলব্ধি ও চিন্তা করার সংক্ষিপ্ত রুপ এবং তা অতি অবশ্যই উপমা-উৎপ্রেক্ষা-চিত্রকল্পের সাহায্যে আন্দোলিত সৃষ্টির উদাহরণ। পৃথিবী নামক গ্রহের তাবৎ বিষয়কে পুজি করে কবিতা ফলত সুমধুর শ্রুতিযোগ্যতা যুক্ত করে। কাঠামোর বিচারে কবিতা নানা রকম। যুগে যুগে কবিরা কবিতার বৈশিষ্ট্য ও কাঠামোতে পরিবর্তন এনেছেন। কবিতা শিল্পের মহত্তম শাখা পরিগণিত।

এ এইচ এম নোমান চৌধুরী (এ্যানী) কবিতার ধরণ

কৃষ্ণগোপাল মল্লিক কৃষ্ণ ধর কৃষ্ণা বসু কল্যাণ মৈত্র কমল চক্রবর্তী কার্তিক লাহিড়ী কানাইলাল জানা কল্যাণ মজুমদার কঙ্কাবতী দত্ত করুণাময় গোস্বামী কালাচাঁদ মুখোপাধ্যায় কবীর চৌধুরী কুমার রায় কস্তরী চট্টোপাধ্যায় কল্যাণ চট্টোপাধ্যায় কৌষিকী দাশগুপ্ত কৌশিক মুখোপাধ্যায় কৌশিক সেন কুণাল দাশ কৃষ্ণ বর্মণ কুমারেশ তেওয়ারী কামাল চৌধুরী কেশবরঞ্জন কে .

৫। গদ্যের জন্ম মস্তিষ্কে। পক্ষান্তরে পদ্যের জন্ম হৃদয়ে ।

ভবানীপ্রসাদ দত্ত ভূঁইয়া ইকবাল ভবপ্রীতানন্দ ওঝা ভারতী লাহিড়ী ভাস্কর দাস ভাস্কর চক্রবর্তী ভাস্কর ঘোষ ম

বেশি বাঁচবে না। রাত্রির রাজপথ এমনই রহস্যময় সে তার বাসিন্দাকে গলা টিপে

৬। গদ্য হাটে – পদ্য উড়ে , গদ্য জ্ঞান আর পদ্য হচ্ছে প্রজ্ঞা ।

মুর্দার মতো হাঁটে। চোখ, মুখ, কর্ণ ছাড়া কি অপদার্থ মানুষ। অথচ আশ্চর্য

কাজলে বেঁধেছে অনেক পুণ্যবতী দিন ও রাত। আসবে কেন বা

কবিতা পাখির মতো, এটি সকল সীমান্ত উপেক্ষা করে।-ইয়েকজনি ইয়েভুশেঙ্কো

সহসম্পর্ক ও নির্ভরণের মধ্যে পার্থক্য

মান্ধাতার আমলের ওই শীর্ণ ঘর-দুয়ার, গামছা-তবন, সায়া-ব্লাউজ আর কত? এহন নতুনের জয়গান। নতুন ধারার বাড়িটা ঠিক এমন আধুনিক আর উত্তরাধুনিক থেইকে ভিন্নতর। সাদামাটা তবে আধুনিকের থেইকে খরচাভার না হৈয়ে গাছপালায় থাকবে আবৃত। নির্জনতা, উন্মুক্ততা আর কোলাহলমুক্ততা। বাড়ির ফটক তুলনামূলক আধুনিক থেকে বৃহৎ। মানুষ চলাচলে একে অন্যের লগে যাতে হাতের কোনো স্পর্শ না লাগে। মোদ্দা কথা মহামারী বাধাগ্রস্ত হয়। স্পর্শ আশংকায় বেডরুমও হৈবে বড়। জরুরি না হইলে এসির দরকার নাই। ফ্যান বা প্রকৃতির বাতাসই যথেষ্ট। আধুনিকের মত কম জানালা নয়, বাতাস চলাচলের জন্যে বেশি সংখ্যক জানালা রৈবে। রৈবে ঝর্ণা, কিচেন ও বাথরুম আধুনিক স্টাইলে। গৃহের রংগে থাকবে অন্য চড়া রং থেকে সবুজের আধিপত্য। যাহা শান্তির প্রতীক। স্বাস্থ্যকর। ধূসর রঙও চলবে। গৃহের নকশা হবে প্রকৃতি বান্ধব। আধুনিক লেখকরা পরের ধানে মই চেলে একশো বছর রাজত্ব কইরেছে কিন্তু করোনা পরিবর্তিত পৃথিবীর সাহিত্য হবে এর বিপরীত। মারীচক্র সিড়ি check here বেয়ে করোনা ও প্রকৃতির অভিশাপে পৃথিবী যে তার চিত্র পালটাচ্ছ, জরাজীর্ণ আধুনিক মার্কা গতানুগতিক লেখকদের দৃষ্টি সেখানে ছানিকাতর। আধুনিকবাদীরা ভাবিতেছেন, নতুন ধারায় তাহারা আরও পরে করিবে। নতুন ধারার সফলতা দেখার জন্যে আর কত ঘাপটি মাইরে বইসে থাকবেন?

Report this page